সমাস কাকে বলে Options

অপ্রাপ্তি অনলাইনে ইনকাম এবং জীবন সম্পর্কিত বিষয় সমূহকে উদ্দেশ্য করে গড়ে ওঠা একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট৷ বাংলাভাষী যে কোনো বয়সী মানুষের জন্য এই ব্লগ বা ওয়েবসাইটটি সমানভাবে উপযুক্ত।

যে সমাসে সমাসবদ্ধ পদগুলি একমাত্রায় লেখা হয় না এমনকি সবসময় পদসংযোজক চিহ্ন দ্বারাও যুক্ত করে লেখা হয় না - বিচ্ছিন্নভাবে লিখিত এই সমাসকে বলা হয় বাক্যাশ্রয়ী সমাস। যেমন ; 'বসে-আঁকো-প্রতিযোগিতা', 'সব-পেয়েছির-দেশ', 'রক্ত-দান-শিবির' ইত্যাদি ।

যে সমাসে মূখ্যভাবে সমস্যবান পদসমূহের অর্থপ্রতীতি না হয়ে অন্য পদের অর্থ মূখ্যরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। যথাঃ পীত হইয়াছে অম্বর যাহার = পীতাম্বর (অর্থ শ্রীকৃষ্ণ)। এর ব্যাসবাক্যে একটি যদ্ শব্দের প্রয়োগ থাকে।

উপপদ সমাসঃ কৃদন্ত-পদের পূর্বে যে পদ থাকে, তাকে উপপদ বলে এবং উপপদের সাথে কৃদন্ত-পদের যে সমাস হয়, তাকে উপপদ সমাস বলে। যেমনঃ কুম্ভ করে যে = কুম্ভকার।

৫। ব্যাতিহার বহুব্রীহি: check here লাঠালাঠি-- লাঠিতে লাঠিতে যে লড়াই।

পূর্বপদ ও পরপদ : সমাসযুক্ত পদের প্রথম অংশ-কে পূর্বপদ এবং পরবর্তী অংশ-কে উত্তরপদ বা পরপদ বলে।

অর্থ প্রাধান্যের ভিত্তিতেঃ সমাস = পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য = পরপদের অর্থ প্রাধান্য

যেমন : দেশের সেবা= দেশসেবা। এখানে ‘দেশের’ হল পূর্বপদ এবং ‘সেবা’ হল পরপদ।

যথাঃ পীত হইয়াছে অম্বর যাহার = পীতাম্বর (অর্থ শ্রীকৃষ্ণ)। এর ব্যাসবাক্যে একটি যদ্ শব্দের প্রয়োগ থাকে।

ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি : পূর্বপদ এবং পরপদ যদি বিশেষণ হয় না। যেমন- আশীতে (দাঁতে) বিষ যার = আশীবিষ, কথা সর্বস্ব যার = কথাসর্বস্ব।

তদ্ধিতার্থে, উত্তরপদ পরে ও সমাহার বুঝালে সংখ্যাবাচক শব্দ পূর্বে থেকে যে সমাস হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলে।

৬। অলুক দ্বন্দ্ব: কাগজে ও কলমে = কাগজে-কলমে

সমাস ও সন্ধির মধ্যে সাদৃশ্য হচ্ছে বাক্য সীমিত ও সৌন্দর্য সৃষ্টি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *